Header Ads

Header ADS

Asymmetric Key Cryptography


🔐 Asymmetric Key Cryptography (অ্যাসিমেট্রিক কী ক্রিপ্টোগ্রাফি)

এই পদ্ধতিতে দুটি আলাদা কী ব্যবহার করা হয় —
👉 একটিকে বলা হয় Public Key (পাবলিক কী)
👉 অন্যটিকে বলা হয় Private Key (প্রাইভেট কী)

এই দুইটি কী একে অপরের সাথে সম্পর্কিত, কিন্তু এক নয়।
একটি কী দিয়ে এনক্রিপ্ট করলে, শুধুমাত্র অন্য কী দিয়েই তা ডিক্রিপ্ট করা সম্ভব।


📦 ৫টি মূল উপাদান (Symmetric Cryptography-এর মতো):

  1. Plaintext (প্লেইনটেক্সট):
    এটা হলো আসল ও পাঠযোগ্য মেসেজ, যা গোপন রাখতে হবে।

  2. Encryption Algorithm (এনক্রিপশন অ্যালগরিদম):
    এটা এমন একটি অ্যালগরিদম যা পাবলিক কী ব্যবহার করে প্লেইনটেক্সটকে সাইফারটেক্সটে রূপান্তর করে।

  3. Public Key (পাবলিক কী):
    এই কী যেকেউ পেতে পারে। এটি ব্যবহৃত হয় মেসেজ এনক্রিপ্ট করার জন্য। তবে, এনক্রিপ্ট হওয়া মেসেজ শুধু সংশ্লিষ্ট প্রাইভেট কী দিয়েই ডিক্রিপ্ট করা সম্ভব।

  4. Ciphertext (সাইফারটেক্সট):
    এনক্রিপ্ট করা এলোমেলো মেসেজ, যা দেখতে বোঝা যায় না — প্লেইনটেক্সট থেকে তৈরি।

  5. Private Key (প্রাইভেট কী) ও Decryption Algorithm:
    এটি ব্যবহার করে সাইফারটেক্সটকে আবার প্লেইনটেক্সটে রূপান্তর করা হয়। এই কী শুধুমাত্র প্রাপক (receiver) জানে।


🔁 উদাহরণ:

  1. তুমি কাউকে একটি গোপন মেসেজ পাঠাতে চাও।

  2. তুমি তার পাবলিক কী দিয়ে মেসেজটি এনক্রিপ্ট করলে।

  3. এখন শুধুমাত্র সেই ব্যক্তি, যার কাছে প্রাইভেট কী আছে, সে-ই মেসেজটি ডিক্রিপ্ট করতে পারবে।


সুবিধা (Advantages):

  1. ✔️ কী শেয়ার করতে হয় না, কারণ পাবলিক কী সবাই পেতে পারে

  2. ✔️ ডেটা সুরক্ষিত থাকে, এমনকি যদি কেউ এনক্রিপ্টেড মেসেজ চুরি করে

  3. ✔️ Digital Signature ও Authentication-এর জন্য খুব কার্যকর


অসুবিধা (Disadvantages):

  1. ❌ এটি ধীরগতি সম্পন্ন (symmetric-এর তুলনায় ধীরে কাজ করে)

  2. ❌ বড় ডেটা এনক্রিপ্ট করার জন্য অনেক বেশি রিসোর্স লাগে


Powered by Blogger.